Sunday 11 September 2011

আইন না জেনেই বলছি সাবেক প্রধান বিচারপতি খাইরুল হক দু্র্নীতি করেছেন।--I don't know Law, But I want to say former chief justice of Bangladesh Supreme court Md Khairul Hoque Have must corrupted




allinfobangla.blogspot.com
বালাদেশের সাবেক প্রধান বিচারপতি দুরনীতি করেছেন কিনা তা বোঝার জন্য আইন জানার দরকার আছে বলে মনে করি না। কারন প্রধানমন্ত্রীর ত্রান তহবিলের অর্থ ব্যয় হওয়ার কথা গরীব দুঃখী মানুষের জন্য। এই প্রথম শুনলাম ত্রান তহবিলের টাকা প্রধান বিচারপতি গ্রহন করেছেন। আর একজন সাবেক বিচারপতির ব্যক্তিগত চারিত্রীক গুনাবলী নিয়ে কথা বললে আদালত অবমানননা হয়  এটা মনে হয় আমাদের আইন মন্ত্রী একটু বেশিই আইন শেখাচছেন আমাদের। আমি মনে করি কেউ চাকরি থেকে অবসর গ্রহনের পর সে আমাদের মতই সাধারন পাবলিক. তাই আর ১০ জন সাধারন মানুষের ব্যাক্তিতগত বিষয়ে কথা বললে যদি আদালত অবমাননা না হয় তাহলে সাবেক কোন বিচারপতির চরিত্র নিয়ে কথা বললে আদালত অবমাননা হয় কি করে। অর এ বিষয়ে কোন প্রতিক্রিয়া একমাত্র সেই ব্যাক্তির দেওয়া উচিৎ যাকে কেন্দ্র করে অভিযোগ উঠেছে। তিনি চুপ করে আছেন কিনতু যারা তাকে অবৈধ কাজটি করতে সহযোগিতা করেছে তারা  গলা বাজাচছেন। এ যেন ঠাকুর ঘরে কে রে আমি কলা খাই না এর মত।

যাই হোক আসল কথাই ফিরে আসি। একজন বিচার পতি যখন চাকরিতে বহাল থাকেন তখন তিনি কিভাবে গরিব ও দুসথ হন তা আমার বুঝে আসেনা। আমার ধারনা উনি মাসে ৮০/৯০হাজার টাকা বেতন ভাতা পেতেন। কিছু কম হলেও হতে পারে। যে ব্যাক্তির মাসিক আয় এত টাকা তিনি কিভাবে গরিব হতে পারেন তা আ গুটি কয়েক ব্যাক্তি জানেন। আমরা সবাই গাধারাম। উনার জটিল কোন ব্যাধি হয়ে থাকলে এবং তা সারাতে অনেক তাকা দরকার হলে উনি যদি দেশবাসির কাছে সাহায্য চাইতেন তাহলে না হয় বুঝতাম উনি দুস্থ।

এছাড়াও উনার একান্তই টাকার দরকার হলে উনি কল্যান তহবিল থেকে সব টাকা নিতে পারতেন। উনি কেন গরিবের টাকা খেলেন তা অবশ্যয় প্রশ্ন সাপেক্ষ। কেউ যদি বলে উনি অন্যায় করেননি তাহলে বলব তা গায়ের জোরে বলা হচ্ছে।

এ বিষয়ে কথা বললে আবার আদালত অবমাননার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। আর সমপাদক মাহমুদুর রহমান জেল খাটায় কেউ এ বিষয়ে মুখ খুলছে না। আমার জেল হলে হবে মুখ খুললাম দেশের অজপাড়া গা থেকে।

উনি যে বিচার গুলা করেছেন তা নিয়ে কোন কথা আমি বলব না। তবে আগামী দিনে যে এই বিষয়টি টি বিচারালয়ের কাঠগড়াই উঠবে তা আমি বলতে পারি. কারন দেশে এখন অনেক পুরান ঘটনার বিচার শুরু হইছে। তাবে কথা আছে, বিএনপি ঘরানার কোন বিচারপতি যদি অতীতে এই তহবিলের টাকা খেয়ে থাকেন তাহলে ঘটনা বেশি দুর গড়াবে না। আর শেষে সাবেক প্রধান বিচারপতি খাইরুল হক সাহেব কে যে প্রশ্ন টি করতে চায় তা হল আপনি যদিন চাকরি ছেড়ে বিদায় নিয়েছিলেন সেদিন আপনার একাউনটে আপনার সারাজীবনের উপারজিত টাকা ও পেনশন গ্রাচুইটি সব কি শুন্য ছিল?  এই পরযায়ে একাউনট শুন্য করে দিয়ে বলবেন যে আমার কোন টাকা নাই তা হবে না। ওই দিন কত ছিল তার হিসাব এর রেকরড অবশ্যয় আছে।

Wednesday 27 July 2011

যশোর জেলা আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতা কল গার্ল সহ হাতেনাতে ধরাশয়ী


 আরও ছবি দেখতে এখানে ক্লিক করুন

 যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক এক শীর্ষ নেতা বর্তমানে জেলা বার ও একটি মানবাধিকার সংগঠনের শীর্ষ পর্যায়ের দায়িত্ব পালন করী ওই নেতা কলগার্লসহ স্থানীয় জনতার হাতে ধরা পড়েছেনরোববার সন্ধ্যায় শহরের আরবপুরস্থ মৎস্য ভবনের রেস্ট হাউজে তাকে আপত্তিকর অবস্থায় পায় এলাকাবাসীশীর্ষ নেতার এ অনৈতিক কর্মকাণ্ডে ক্ষুব্ধ হয়ে জনতা উত্তম-মধ্যমও দিয়েছেন তাকেপরে পুলিশ তাকে নিরাপত্তা হেফাজতে নিয়ে গেছেপ্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, সন্ধ্যায় যশোর জেলা আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত নেতা অ্যাডভোকেট শরীফ আব্দুর রাকিব নিজস্ব গাড়ীতে চড়ে মৎস্য ভবনে প্রবেশ করেনএ সময় তার গাড়ীতে বোরকা পরিহিত অবস্থায় এক মহিলাকে দেখে সন্দেহ জাগে স্থানীয় কিছু যুবকেরএরপর এলাকাবাসী সংঘবদ্ধ হয়ে রেস্ট হাউজে প্রবেশ করে একটি কক্ষে ওই মহিলার সাথে আপত্তিকর অবস্থায় তাকে দেখতে পায় ক্ষুব্ধ জনতা তখন শরীফ আব্দুর রাকিবকে লাঞ্ছিত করেএলাকাবাসীর সাথে যাওয়া সাংবাদিক ও ফটো সাংবাদিকদের অনেকেই ত্রিশোর্ধ ওই মহিলাকে উলঙ্গ অবস্থায় দেখতে পায়প্রচুর মদ পান করায় এ সময় শরীফ আব্দুর রাকিব কিছুটা টাল ছিলেন উপস্থিত যুবকরা তার বিরুদ্ধে শ্লোগান দিতে থাকেএমন উত্তেজনাকর পরিস্থিতিতে তিনি উপস্থিত সকলের সহায়তা চান মৎস্য ভবন থেকে বের হওয়ার জন্য একই সাথে তার ঘনিষ্ঠ ২/১ জন ব্যক্তির সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করেও ব্যর্থ হনসংবাদ পেয়ে কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি এমদাদুল হক ঘটনাস্থলে যেয়ে অ্যাডভোকেট শরীফ আব্দুর রাকিবসহ ওই মহিলাকে উদ্ধার করে নিজেদের হেফাজতে নেয়

উপস্থিত সাংবাদিকদেরকে ওই মহিলা জানান, তার নাম রুকসানাবাড়ি গাজীপুরের এক বস্তিতেআাগেও একবার শরীফ আব্দুর রাকিবের সাথে এখানে এসেছেনতার সাহায্য দরকারগবার তিনি ২ হাজার টাকা পেয়েচেনএবারও এসেছিলেন সাহায্যের আশায়তবে ওই মহিলা আরো বলেন আপত্তিকর অবস্থায় তাকে ধরেছে এলাকাবাসীরাকিব সাহেবকে তিনিই বারবার উত্ত্যক্ত করেনআর শরীফ আব্দুর রাকিব জানান, তিনি ষড়যন্ত্রের শিকারব্লাকমেইল করে একটি মহল এসব করছেমহিলাটি তার কাছে একটি মামলার বিষয়ে এসেছেএদিকে একজন শীর্ষ নেতার এমন অনৈতিক কর্মকাণ্ডে শহরে ছি ছি রব পড়েছে

মহেশপুরে (ঝিনাইদহ) সাংবাদিকের হাত ভেঙে দিয়েছে চঞ্চল এমপির ক্যাডাররা




দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকার মহেশপুর উপজেলা প্রতিনিধি নাসির উদ্দিনকে মেরে তার হাত ভেঙে দিয়েছে সরকারদলীয় স্থানীয় সংসদ সদস্য শফিকল আজম খান চঞ্চলের ক্যাডার পরিচিত কয়েক যুবক।

স্থানীয় একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ওই সংসদ সদস্যের নিয়োগ বাণিজ্যের বিরুদ্ধে নাসিরের পাঠানো প্রতিবেদন পত্রিকায় ছাপা হওয়ায় এমপির ক্যাডাররা তার ওপর চড়াও হয়।

আহত নাসির বাংলানিউজকে জানান, বুধবার দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকায় ‘মহেশপুর বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান কলেজ সরকারিকরণের নামে নিয়োগ বাণিজ্য, কলেজের উন্নয়নের কথা বলে ৮০ লাখ টাকা গ্রহণ’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। এ সংবাদে ক্ষুব্ধ হন এমপি চঞ্চলের লোকজন।

তিনি আরও জানান, বুধবার বিকেল ৩টার দিকে তিনি নিজ কর্মস্থল মহেশপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ছিলেন।

নাসির ওই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেরই ল্যাব অ্যাসিস্ট্যান্ট পদে চাকরি করেন।

এ সময় স্থানীয় এমপির ক্যাডার হিসেবে পরিচিত লিটন, নাসির, ইন্তাজুল খাঁসহ ৫/৭ জন এসে তাকে গালিগালাজ করে এবং সংবাদ প্রকাশের কৈফিয়ৎ জানতে চায়।

একপর্যায়ে তারা বাঁশের লাঠি দিয়ে পিটিয়ে নাসিরের বাম হাত ভেঙে দেয়।

তাকে মহেশপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে চিকিৎসা দেওয়ার পর বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

মহেশপুর থানার ওসি খলিলুর রহমান জানান, বিষয়টি তিনি শুনেছেন। তবে এ ঘটনায় কেউ অভিযোগ করেননি।

এ বিষয়ে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে মহেশপুরের সংসদ সদস্য শফিকুল আজম খান চঞ্চল বলেন, ‘সাংবাদিককে মারপিটের ঘটনা সম্পর্কে আমি কিছুই জানি না।’

তবে যাদের বিরুদ্ধে হামলার অভিযোগ তারা তার দলের নেতাকর্মী বলে স্বীকার করেন সংসদ সদস্য।

এ ব্যাপারে থানায় মামলা করেননি কেন জানতে চাইলে সাংবাদিক নাসির বলেন, ‘মামলা তো দূরের কথা, আমি তো ঘরের বাইরেই বের হতে পারছি না।’

কারণ, এ ঘটনার পর তাকে আবারো হাত পা-ভেঙে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলে জানান নির্যাতিত সাংবাদিক।











Saturday 23 July 2011

জনতার ধাওয়া খেয়ে পালিয়ে বাচল কন্ঠ শিল্পী মনির খান


আজ ২৩ জুলাই মহেশপুর থানা যু্বদলের সম্মেলন ছিল। জেলা সভাপতি ও কেন্দ্রীয় বিএনপির সাংগঠনিক সমপাদক মশিউর রহমানের এজেনডা বাস্তবায়ন করতে গিয়েছিলেন কেন্দীয় জাসাসের সাধারন সমপাদক কন্ঠ শিল্পী মনির খান ও জেলা যুবদলের আহবায়ক রওশন বিন কদর মিরন। কিনতু তাদের সে আশা পুরন হতে দেয়নি মহেশপুর বিএনপির তৃণমুলের করমিরা। যারা বিএনপি কে ভালবাসে তাদের পাশকাটিয়ে কমিটি গঠনের প্রতিবাদে সাবেক সাংসদ শহিদুল মাস্টর সমর্থক হাজার হাজার নেতা করমি অনুষ্ঠান হামলা করে তা পন্ড করে দিয়েছে। এই কর্ম সিদধ করতে তারা (মনির খান গ্রুপ) সরকারি ক্যাডার ভাড়া করেছে বলে তৃনমুলের নেতাকরমিরা জানান। তাদের এই অকাজে বাধা দিয়েছে দলের ত্যাগি নেতা করমিরা। ত্যাগি নেতা করমিরা ধাওয়াদিয়েছে মনির খান ও  জেলা যুবদলের সভাপতি মিরন কে। ধাওয়া খেয়ে তারা ইজজত বাচাতে থানায় আশ্র নিয়েছিল বলে জানা গেছে। এ দিকে জনগনের তোপের মুখে টিকতে না পেরে সরকারি দলের সহযোগিতায় থানা বিএনপির অফিস ভাংচুর করেছে কতিপয় বিএনপি নামধারি সন্ত্রাসি। ত্যাগি নেতা করমিরা বলেছে ভবিষ্যতে যদি কেউ এই খেলা আবার কেউ খেলতে আসে তার দাত ভাংগা জবাব দেওয়া হবে। মশিউর রহমানের প্রতি ইংগিত করে তারা এও বলেন মনির খানের কাছ থেকে টাকা খেয়ে উনি এমন নোংরা রাজনিতিতে মেতে উঠেছেন। যা মহেশপুরেরে জনগন কখনই মেনে নিবে না।  জনগন তাচ্ছিল্ল করে বলাবলি করছে ডুগিতবলা ছেড়ে উনি কেন রাজনীতি করতে আসলেন।

Tuesday 19 July 2011

মহেশপুরে বিএনপির কোন করমসুচি পালিত হয়না যে কারনে- 02

click here

http://characterbdpolitics.blogspot.com/

(ঝিনাইদহের মহেশপুর থেকে শিপন মন্ডল ফ্রিল্যানসার)

বর্তমানে মহেশপুরে কেন্দ্র ঘোষিত কোন করমসুচি পালিত হয় না। যে কোন করমসুচি পালিত হয় সাধারনত উপজেলা শহরে। আর সেই উপজেলাই যদি পৌরসভা থাকে তাহলে করমসুচি পালনের ক্ষেত্রে অগ্রনি ভুমিকা পালন করার কথা পৌর কমিটির। কিনতু মহেশপুরে পৌর কমিটি নিয়ে চলছে নানা রকম নোঙরামি। পৌর কমিটির সভাপতি আযিযুল হক খান ১০০ বছরের বেশি বয়সের বৃদ্ধ। আসলে তিনি বিএনপি করেন কিনা এমন সনদেহ ও আছে নেতা করমিদের ভিতর। সাধারন সমপাদক সাইপুল ইসলাম কে তেমন কেউ চিনেনা। এছাড়াও তিনি রাজনিনিতিতে অদক্ষ বলে জানা গেছে।ওয়ার্ড পরযাএর নেতা করমিদের সাতথ বিনদু মাতরো যোগাযোগ নেই তাদের। এমন কি কমিটির এক সদস্য আর এক সদস্যকে চিনেনা। কারন কমিটি হয়েছে ঘরে বসে। জেলা কমিটি অনুমোদন করেছে মাত্র। এ বেপারে পৌর বিএনপি সভাপতি আযিযুল হক খানের সাথে কথা বলতে চাইলে তিনি কোন মনতব্য করতে অসিকৃতি জানান। কেন্দ্র কোন কর্মসুচি দিলে তা পালন করার বিনদু মাত্র আগ্রহ তাদের মদ্ধ্যে দেখা যাই না। তারা সরকারি দলের সাথে আতাত করে চলেন বলে জানালেন ৯ নং ওয়ারডে যুবদল বিদরোহী গুরুপের সভাপতি অমেদুল ইসলাম খান। তার প্রমান দিলেন এভাবে, তারা কোন ঘরোয়া বৈঠক করলে সেখানে সরকারি দলের সমরথন থাকে। কোন হামলা হয়না। অন্য দিকে বিদরোহী গুরুপ কোন করমসুচি পালন করতে চাইলেই সেখানে সস্বস্ত্র হামলা ও ১৪৪ দারা দেওয়া হয়। খালেদা জিয়ার বাড়ীর ইসুতে যে হরতাল ছিল সেটই এর প্রমান বলে জানালেন দলের নেতা করমিরা। অন্য দিকে বিদরোহি গুরুপ তাদের নেতরিততে কোন আনদোলন করমসুচি পালন করতে রাজি নয়। কারন হিসাবে জানা গেল যারা বিএনপিকে মন পরান দিএ ভালবাসে তাদের কে  কমিটির কোন যায়গায় তে রাখা হয়নি। প্রচন্ড বিরোধিতা সততেও অগ্রহন যোগ্য বিতরকিত দেরকে সভাপতি করা হয়েছে এবং জনপ্রিও নেতাদের দল থেকেই বাদ দেয়া হয়েছে। বিএনপি ও সহযোগি সংগঠনের কোন কমিটিতে এই গুরুপের কাওকে এই কমিটিতে রাখা হয়নি।  নেতা করমিরা আরো বলেন আমরা আলদা ভাবে প্ররথি দিএ পৌর নিরবাচনে মেওর পদে জয়লাভ করার পরও দলকে সংগঠিত করার কোন প্রয়াস জেলা নেতাদের ভিতর নেই। যেহেতু আমরা দলের কোন পদে নেই তাই কোন করমসুচিও আমরা পালন করতে পারসিনা। আর জারা পদে আসে তারা মনে প্রানে বিএনপি করেনা বলেই করমসুচি পালিত হয়না। আর আমাদের ডাকার লোকই তো নেই। কথা গুলো এভাবে বললেন মহেশপুর পৌরযুবদলের বিদরোহি গুরুপের যুগনো আহবায়ক নজিবুদদৌলা নাসের। তিনি আরো বলেন সমপ্রতি যুবদলের যে কমিটি জেলা থেকে পাশ করে দেওয়া হয়েছে তা রুচিতে আনা যাই না। জেলা থেকে যে কমিটি পাশ করে দেওয়া হয়েছিল তাও তারা ঘসামাযা করে পরিবরতন করেছে। এ বেপারে পৌর মেওর ও পৌর বিএনপির বিদরোহি গুরুপের সাধারন সমপাদক এডভোকেট আমিরুল ইসলাম খান চুননু কাছে জানতে চাইলে তিনি বললেন আমি দল থেকে বহিষ্কৃত। করমসুচি কিভাবে পালন করব। আমি জেলা বিএনপির সদস্য ছিলাম তাও হরন করা হয়েছে। দলতো আমাকে বলেনা করমসুচি পালন করতে। তাছাড়া তৃনমুলের নেতা করমিরা কেউ চাননা তাদের সাথে (অনুমোদিত কমিটি) করমসুচি পালন করতে।  আমি নেতা করমিদের মতের বিরুদ্ধে জেতে পারিনা। কারন তাদের অক্লান্ত পরিশ্রমের কারনেই  দল থেকে বহিষ্কৃত হওয়ার পরও মেওর পদে জয়লাভ করেছি। তাছাড়া একটু দেখা যাক তথাকথিত আসল বিএনপি কি করে। এ বেপারে সাবেক সাংসদ ও থানা বিএনপির সভাপতি শহিদুল ইসলাম মাসটারের কাসে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমার অসু্স্থতার সুযোগে সারথাননেসি মহল দলে বিভেদ তৈরি করেসছ। বেশির ভাগ সময় ঢাকাই থাকতে হয় বলে চক্রন্তকারিরা এসব করে বেড়াচ্ছেন। আসা করি সুস্থ হয়ে দলকে পুরবের অবসথানে নিয়ে যাব।

মহেশপুরে বিএনপির এমন বিভেদ কেন তা অনুসনধানে বেরিএ আসে রাজনিতির জটিল হিসাবের কাহিনি। আর তা হল ঝিনেদা জেলার দুতট আসনে জামাতের অবসথান শকত।  ঝিনেদা সদর আর ঝিনেদা-৩ (মহেশপুর-কোরটচাদপুর)। বিগত দুটি নিরবাচন জোট ভিততিক হওআই জামাত বিএনপির নিকট এই দুটি আসন দাবি করে। ২০০১ সালে বিএনপি তাদের দাবি না রাখাই ২০০৮ সালে তারা একি দাবি করে। এ খেতরে তারা দুটি আসনি নেওআর জন্য জোর দাবি করতে থাকে। শেষ পরযনত মশিউর রহমান নিজের আসন রক্ষা করতে ঝিনেদা-৩ (মহেশপুর-কোরটচাদপুর) আসনটি জামাতের দেওআর সুপারিশ করেন বলে গুনজন আছে। কিনতু মহেশপুরের নেতাকরমিরা তা মেনা না নিলে শেষ পরজনতো ঝিনেদা-৩ (মহেশপুর-কোরটচাদপুর) আসনে জামাত বিএনপি আলাদা নিরবাচন করে। এতে দুতট দলই হেরে যাই। ওপরদিকে ঝিনেদা সদর আসনে জোট ভিততিক নিরচন করেও মশিউর রহমান হেরে যাই। এ দিকে জামাতের তর্ফ থেকে বল হচছে যে আগামি নিরবাচন যদি জোত ভিত্তিক হয় তাহলে অবশ্যয় তাদের একক ভাবে একটি আসন দিতে হবে। আর তা না হলে তারা ঝিনেদার দুটি আসনেই আলাদা প্রারথি দিবে। আর এই মারপেচের হিসাব থেকে নিজে কে বাচাতেই মসিউর রহমান মহেশপুরে বিএনপিতে কোনদল সৃষ্টি করে রেখেছেন। এবং যারা বরতমানে বিএনপির কমিটিতে আছে তাদের ইচছা ঝিনেদা-৩ (মহেশপুর-কোরটচাদপুর) আসনটি জামাত পাক। আর এর প্রমান তারা ২০০৮ সালের বিএনপির কেন্দ্রীও নমিনেশন বোরডে রেখে এসেছেন। সে সময় বোরড এই গুরুপের মতামত জানতে চইলে তারা বলেন আমরা আললার আইন চাই সত লোকের শাসন চাই যা জামাতের দলিও স্লোগান। আর এখন কমিটি তে সব তারা। আগামি নিরবাচন পরযন্ত এই কমিটি থাকলে এবারও একই কথা বলবে।

Sunday 17 July 2011

মহেশপুরে বিএনপির হযবরল অবস্থা নেতাকর্মীরা দায়ী করলেন জেলা সভাপতি মসিউর রহমান কে

 To Read In English this news click bellow link
maheshpurnewsbd.blogspot.com
characterbdpolotics.blogspt.com
৩ পরবের ধারাবাহিক রিপোর্ট-০১

শিপন মন্ডল(ফ্রিল্যান্সার), মহেশপুর ঝিনাইদাহ থেকে

এক সময় মহেশপুর ছিল বিএনপির ঘাটি। ১/১১ এর পর সেই ঘাটি ভেংগে তসনস হয়ে যায়। ১৯৯১ ও ১৯৯৬ সালে বিএনপি একক ভাবে নিরবাচন করে জাতিয় সংসদ নিরবাচনে জয়লাভ করে। ২০০১ সালে জামায়াতের সাথে জোট করে নিরবাচনে জয়লাভ করে। মহেশপুরে জামায়াতের সাংগঠনিক ভিত খুব মজবুত। ১৯৯১ থেকে এ পয্ন্ত কোন নিরবাচনে তারা জিততে না পারলেও সব সময় তাদের অবসথান ২য়। ৯ম জাতিয় সংসদ নিরবাচনে সারা দেশে বিএনপি জামাত জোট ভিত্তিক নিরবাচন করলেও ঝিনাইদাহ-৩ আসন (মহেশপুর-কোরটচাদপুর) ছিল ভিন্ন। এখানে জামাত বিএনপি আলাদাভাবে নিরবাচন করে। যার ফলে বিএনপির ভরাডুবি হয়। যদিও সারাদেশের প্রতিফলন এখানে ঘটে তবু জামাত তাদের ২য় অবসথান ধরে রাখে। বিএনপি ৩য় অবস্থান লাভ করে এবং আওয়ামীলীগ ১৯৭৫ এর পর প্রথম আসনটি লাভ করে বিপুল ভোটের ব্যবধানে।

 সাবেক সাংসদ ঝিনাইদহ জেলা বিএনপির সিনিওর সহসভাপতি ও মহেশপুর উপজিলা বিএনপির সভাপতি শহিদুল ইসলাম মাসটার


মহেশপুর বিএনপি নেতৃত্বহীন: ৯বম জাতিয় সংসদ নিরবাচনের পর মহেশপুর বিএনপি কর্ণধার সাবেক ৪ বারের নিরবাচিত জাতিয় সংসদ সদস্য, কেন্দ্রীয় বিএনপি এর সদস্য, জেলা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি, এবং উপজেলা বিএনপির সভাপতি শহিদুল ইসলাম মাসটার গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ায় দলতি নেতৃত্ব সংকটে ভুগছে। তার অসুস্থতার সুযোগে দলে তৈরি হয় দুট গুরুপ। কেন্দ্রীয় বিএনপির সাংগঠনিক সমপাদক মসিউর রহমান এর আশিরবাদ পুস্ট শাহজামান মোহন, জাসাসের কেন্দ্রীয় নেতা ও কন্ঠশিল্পী মনির খান এবং সাবেক পৌর মেয়র আযিযুল হক খান হক সাহেবের নেতৃত্বে চলে একটি গুরুপ।যাদের তৃণমুলের সাথে কোন যোগাযোগ নেই। অপর দিকে সাবেক সংসদ সদস্য শহিদুল ইসলাম মাসটারের আশিরবাদে বর্তমান পৌর মেয়র এডভোকেট আমিরুল ইসলাম খান চুননু, আশরাফুল হক মোললা(পচা মোললা) ও দাউদ হোসেন এর নেতৃত্বে চলে আরেকটি গুরুপ । বিগত পৌর নিরবাচন কে কেন্দ্র করে গুরুপ প্রকাশ্যে চলে আসে। বিভিন্ন কমিটি গঠনের ক্ষেত্রে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা মসিউর রহমান তার পছনদের ব্যাক্তদের দিয়ে কমিটি গঠন করেন। যার ফলে তৃণমুলের নেতা করমিরা বিভক্ত হয়ে পড়ে। বরতমানে পৌর কমিটি ২ ভাগে বিভক্ত। এক গ্রুপের সভাপতি আশরাফুল হক মোললা এবং সাধারন সমপাদক এড: আমিরুল ইসলাম খান চুননু। এই কমিটি জেলা কমিটি থেকে অনুমোদিত হয়নি। অপর গুরুপের সভাপতি সাবেক পৌর মেয়র আযিযুল হক খান হক সাহেব এবং সাধারন সমপাদক সাবেক কমিশনার সাইপুল ইসলাম। এটা জেলা কমিটি অনুমোদিত গ্রুপ। সমপ্রতি অনুষ্ঠিত পৌর নিরবাচনে বিএনপি থেকে ২জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দীতা করেন। একজন কেন্দ্র মনোনিতো প্রার্থী আযিযুল হক খান হক সাহেব তার বিরুদ্ধে যুদদ অপরাধের গন্ধ আছে। বয়স ১০০ বছরের বেশি। অপরজন এড: আমিরুল ইসলাম খান চুননু. নিরবাচনের মুহুরতে তাকে দল তেকে বহিষ্কর করা হয়। তিনি ছিলেন থানা বিএনপি সভাপতি সহিদুল ইসলাম মাষ্টটারের মনোনিত প্রার্থী। মহেশপুর পৌর এলাকা আওয়ামিলীগের ঘাটি। সেই ঘাটি ভেংগে চুননু তুমুল প্রতিদ্বনদিতা করে নিবাচনে জয়লাভ করে। যার ফলে গ্রুপিং এখন তুংগে।এ ব্যপারে মহেশপুরের তৃনমুলে নেতা কর্মীদের কাছে জানতে চাইলে  জানা যাই মহেশপুর পৌর বিএনপির তে যারা লাইসেনস দারি নেতা তিরিনমুলের সাতে তাদের কোন সমপরক নেই।যে কারনে পৌর মেয়রের নেতৃত্বে প্রত্যেক ওয়ারডে আলাদা কমিটি করে দল কে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। এই প্রতিবেদক কয়েকটি ওয়ারডের বিএনপি নেতাকরমিদের কাছে অনুমোদিত কমিটির নেতাদের নাম জানতে চাইলে ২ নং ওয়ারডের সভাপতি হাফিজুর রহমান (বিদরোহি গুরুপ) বলেন একমাতরো আললাহ মাবুদ ছাড়া তাদের কেউ চিনেনা। যার প্রতিফলন ঘটেছে এবারের পৌর নিরবাচনে। দলের এ অবস্থা কেন জানতে চাইলে তিনি বলেন কেন্দ্রীয় নেতা মসিউর রহমান প্রতিশো্ধ নেওয়ার জন্য সহিদুল ইসলাম মাস্টারের  কোন লোককে কমিটিতে রাখেনি। কিসের পতিশোধ জানতে চাইলে বলেন উনি মন্ত্রী হতে চেয়েছিলেন কিনতু মাস্টারের আপততির কারনে হতে পারেননি বলে ওনার ধারনা।


 সাবেক সাংসদ কেন্দ্রীয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও জেলা বিএনপির সভাপতি মশিউর রহমান

সমস্ত অভিযোগের আলোকে কেন্দ্রীয় বিএনপি সাংগঠনিক সমপাদক ও জেলা বিএনপি সভাপতি মশিউর রহমানের কাছে ৫ টি প্রশ্ন  জিজ্ঞাসা করে maheshpurbnp jhenaidah id মাদ্ধ্যমে মেইল পাঠানো হলেও তিনি কোনো সাড়া দেননি।

Friday 15 July 2011

মহেশপুরের (ঝিনাইদাহ) রাজনীতির ধারাবাহিক প্রতিবেদন-০১

 To Read In English this news click bellow link

http://maheshpurnewsbd.blogspot.com/ 
characterbdpolitics.blogspot.com
বাংলা অনুবাদ

মহেশপুরে আওয়ামীলীগের জনপ্রিয়তায় ধস ও এমপি চঞ্চলের বিরুদ্ধে যত অভিযোগ!
(ঝিনাইদহের মহেশপুর থেকে শিপন মন্ডল ফ্রিল্যানসার)

মহেশপুর কোটচাদপুরে অতিতে আওয়ামীলীগের সাংগাঠনিক অবস্থা কখনো ভালো ছিলো না। এখানে সংগঠন টি দাড় করায় বিশিষ্ট  বিসনেসমেন সাজজাতুযজুমমা। কিনতু নবম সংসদ নিরবাচনে তাকে মনোনয়ন না দিয়ে দেওয়া হয় মহেশপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র সফিকুল আযম খান চঞ্চল কে। সারাদেশের  জোয়ারের নেয় তিনিও নিরবাচনে জিতে আসেন। নিরবাচোনে জেতার পর থেকেই তার বিরুদ্ধে ও তার আত্মিয়সযন দের  বিরুদ্ধে উঠতে থাকে অন্নায় অততাচারের ও দুরনীতির নানা অভিযোগ। সমস্ত কাজ করমে তার ভাই ভাগারা ছাড়া আর কেউ অংশ গ্রহন করতে পারে না। মহেশপুরে বিভিন্ন সিনডিকেটের এর নেতরিততো দেন এমপি সাহেবের আত্মীয় সজনরা।যেমন সরকারি উন্নয়ন কাজ কাবিখার গম চাল কেউ তুলতে পারেনা। এমপি সাহেবের বড়ভাই বাচ্চু এর নেতরিততে মহেশপুর পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর মিনটু, বরতোমান কাউন্সিলর হাসেম গং এগুলা ডিল করে। কম দামে তাদের কাছে চাল গম বিক্রয় করতে বাধ্য হন প্রকল্প চেয়ারমেনরা।

ঠিকাদারি কাজের নেতরিতিতো দেন এমপির চাচাতো ভাই রসিদ খান ও মিনটু খান। মিনটু খান কে সবাই উৎশৃংখল হিসাবে জানে। একারনে টেনডার প্রক্রিআর সময় তাকে ব্যবহার করা হয়। সে সমপ্রতি নতুন পৌর মেয়র কে মারধর করার জন্য পৌরভবনে সন্তাসি নিয়ে আক্রমন করতে গিয়েছিলো। জনগন না চাইলেও পৌরো নিরবাচনে  মনোনয়ন দেওয়া হয় এমপি সাহেবের চাচাত ভাই রসিদ খানকে কে। যার কারোনে সে পরাজিতো হয়। জনগন একি পরিবারে ডবোল ক্ষমতা দিতে চাইনি।
এছাড়া তাদের বিরুদ্ধে কেউ কথা বললে সাথে সাথে তার বাড়ীতে পুলিশ পাঠানো হয়।
চাকরি বাকরি দিকটা দেখাশোনা করে এমপির ছোট ভাই বিললু খান। বহু মানুস কে চাকরি দিবে বলে টাকা নিয়ে রেখেছে বলে অভিযোগ আছে। আইন মোতাবেক চাকরি হবে না জেনও  কোন পরোয়া করা হচ্ছেনা। এটা ঘটছে বেসরকারী স্কুল কলেজের ক্ষেত্রে।
একিভাবে কোটচাদপুরে এমপির খালাতো ভাই নামধারি মিজানুর খিন সব কাজ ডিল করে. তারা কাউকে পরোয়া করেনা।

নিরবাচিতো হওয়ার পর থেকে এলাকাই তেমন কোনো উন্নয়ন কাজ করতে পারেননি. জনপ্রিয়রতা হ্রাসের এটাও একটা কারন। মহেশপুর কোটচাদপুরের রাসতা ঘাটের খুব খারাপ অবস্থা। সাবেক এমপি সহিদুল মাস্টার যে রাসতা ঘাট করেসে তা তিনি এখনও মেরামোত করতে পারেননি । তাই এলাকার জনগন বলাবলি করসে জে যেখানে রাসতাঘাত মেরামত করতে পারসেননা সেখানে উন্নয়ন কিভাবে হবে। যে কারনে বিগতো পৌরসভা নিরবাচনে তার ভাই পরাজিত হয়। বিএনপি ২জন প্রার্থী থাকার পরেও তারা জিততে পারিনি কারন রাজনিতি টাকে তারা নিজের পরিবারের বিসনেস হিসাবে ব্যবহার করছে।

কোটচাদপুর পৌরসভায় ও আওয়ামলিগ পরাজিতো হয়েছে। ইউপি নিরবাচনে কোটচাদপুরে ৫ টির একটিতেও জিততে পারিনি এবং মহেশপুরে ১২ টির ৩ তিতে জিতেসে। বাকিগুলা সব বিএনপি জামাত জিতেসে.

এছাড়াও ক্ষমতার অপোব্যবহার করে তার চাচাতো ভাই কে পৌরোসোভাই, চাচাতো বোনকে হামিদুর রহমান কলেজে , আপোন বোন কে হামিদুর কলেজে, বোনের দেবোর কেও একই কলেজে চাকরি দিয়েছেন।
মহেশপুরের পৌরসভার মেয়র থাকাকালীন বেআইনি ভাবে পৌরসভার তহবিল তছরুপের অভিযোগ উঠেছে। বর্তমানে উনি এমপি থাকায় কেউ তলিয়ে দেখার সাহস পাচ্ছেন না। এমনকি সাবেক মেয়র ও বর্তমান এমপি চঞ্চল নতুন মেয়রের কাছে আনুষ্ঠানিক ভাবে ক্ষমতা হস্তন্তরের প্রক্রিয়াটিও অনুসরণ করেননি। এ ব্যাপারে জানার জন্য এমপি সাহেবের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলেও উনি ফোন ধরেননি। এছড়াও মহেশপুরের পৌরমেয়র এড: আমিরুল ইসলাম খান চুননু র কাছে জানতে চাইলে তিনি কোন মন্তব্য করতে রাজি হননি।

তাই এলাকার লোক বলাবলি করসে আগের এমপি ভালো সিলো কারন তখনতো তার পরিবারের কেউ ক্ষমতা দেখাতো না।
এছাড়াও  বর্তমান এমপির বিরুদ্ধে আইন না মেনে নিজের পিতার নামে মহেশপুরের বিদ্ব্যাধরপুর বাজারে একতট কলেজ করে সেখানে জোরপুরবোক ছাত্র ভরতি করসেন। অথচ কলেজ করার কোনো অনুমোতি হইনি। এমোনকি ছাত্র ভরতিরও কোন অনুমোতি নেই। ভরতি হলে তাকে বাইসাইকেল, বইপুসতোক ফিরি দেওয়া হইসে. তাই প্রসনো উঠেসে এতো টাকা তিনি কোথায় পেলেন।