আরও ছবি দেখতে এখানে ক্লিক করুন
যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক এক শীর্ষ নেতা বর্তমানে জেলা বার ও একটি মানবাধিকার সংগঠনের শীর্ষ পর্যায়ের দায়িত্ব পালন করী ওই নেতা কলগার্লসহ স্থানীয় জনতার হাতে ধরা পড়েছেন। রোববার সন্ধ্যায় শহরের আরবপুরস্থ মৎস্য ভবনের রেস্ট হাউজে তাকে আপত্তিকর অবস্থায় পায় এলাকাবাসী। শীর্ষ নেতার এ অনৈতিক কর্মকাণ্ডে ক্ষুব্ধ হয়ে জনতা উত্তম-মধ্যমও দিয়েছেন তাকে। পরে পুলিশ তাকে নিরাপত্তা হেফাজতে নিয়ে গেছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, সন্ধ্যায় যশোর জেলা আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত নেতা অ্যাডভোকেট শরীফ আব্দুর রাকিব নিজস্ব গাড়ীতে চড়ে মৎস্য ভবনে প্রবেশ করেন। এ সময় তার গাড়ীতে বোরকা পরিহিত অবস্থায় এক মহিলাকে দেখে সন্দেহ জাগে স্থানীয় কিছু যুবকের। এরপর এলাকাবাসী সংঘবদ্ধ হয়ে রেস্ট হাউজে প্রবেশ করে একটি কক্ষে ওই মহিলার সাথে আপত্তিকর অবস্থায় তাকে দেখতে পায়। ক্ষুব্ধ জনতা তখন শরীফ আব্দুর রাকিবকে লাঞ্ছিত করে। এলাকাবাসীর সাথে যাওয়া সাংবাদিক ও ফটো সাংবাদিকদের অনেকেই ত্রিশোর্ধ ওই মহিলাকে উলঙ্গ অবস্থায় দেখতে পায়। প্রচুর মদ পান করায় এ সময় শরীফ আব্দুর রাকিব কিছুটা টাল ছিলেন। উপস্থিত যুবকরা তার বিরুদ্ধে শ্লোগান দিতে থাকে। এমন উত্তেজনাকর পরিস্থিতিতে তিনি উপস্থিত সকলের সহায়তা চান মৎস্য ভবন থেকে বের হওয়ার জন্য। একই সাথে তার ঘনিষ্ঠ ২/১ জন ব্যক্তির সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। সংবাদ পেয়ে কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি এমদাদুল হক ঘটনাস্থলে যেয়ে অ্যাডভোকেট শরীফ আব্দুর রাকিবসহ ওই মহিলাকে উদ্ধার করে নিজেদের হেফাজতে নেয়।
উপস্থিত সাংবাদিকদেরকে ওই মহিলা জানান, তার নাম রুকসানা। বাড়ি গাজীপুরের এক বস্তিতে। আাগেও একবার শরীফ আব্দুর রাকিবের সাথে এখানে এসেছেন। তার সাহায্য দরকার। গবার তিনি ২ হাজার টাকা পেয়েচেন। এবারও এসেছিলেন সাহায্যের আশায়। তবে ওই মহিলা আরো বলেন আপত্তিকর অবস্থায় তাকে ধরেছে এলাকাবাসী। রাকিব সাহেবকে তিনিই বারবার উত্ত্যক্ত করেন। আর শরীফ আব্দুর রাকিব জানান, তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার। ব্লাকমেইল করে একটি মহল এসব করছে। মহিলাটি তার কাছে একটি মামলার বিষয়ে এসেছে। এদিকে একজন শীর্ষ নেতার এমন অনৈতিক কর্মকাণ্ডে শহরে ছি ছি রব পড়েছে
উপস্থিত সাংবাদিকদেরকে ওই মহিলা জানান, তার নাম রুকসানা। বাড়ি গাজীপুরের এক বস্তিতে। আাগেও একবার শরীফ আব্দুর রাকিবের সাথে এখানে এসেছেন। তার সাহায্য দরকার। গবার তিনি ২ হাজার টাকা পেয়েচেন। এবারও এসেছিলেন সাহায্যের আশায়। তবে ওই মহিলা আরো বলেন আপত্তিকর অবস্থায় তাকে ধরেছে এলাকাবাসী। রাকিব সাহেবকে তিনিই বারবার উত্ত্যক্ত করেন। আর শরীফ আব্দুর রাকিব জানান, তিনি ষড়যন্ত্রের শিকার। ব্লাকমেইল করে একটি মহল এসব করছে। মহিলাটি তার কাছে একটি মামলার বিষয়ে এসেছে। এদিকে একজন শীর্ষ নেতার এমন অনৈতিক কর্মকাণ্ডে শহরে ছি ছি রব পড়েছে