Friday 15 July 2011

মহেশপুরের (ঝিনাইদাহ) রাজনীতির ধারাবাহিক প্রতিবেদন-০১

 To Read In English this news click bellow link

http://maheshpurnewsbd.blogspot.com/ 
characterbdpolitics.blogspot.com
বাংলা অনুবাদ

মহেশপুরে আওয়ামীলীগের জনপ্রিয়তায় ধস ও এমপি চঞ্চলের বিরুদ্ধে যত অভিযোগ!
(ঝিনাইদহের মহেশপুর থেকে শিপন মন্ডল ফ্রিল্যানসার)

মহেশপুর কোটচাদপুরে অতিতে আওয়ামীলীগের সাংগাঠনিক অবস্থা কখনো ভালো ছিলো না। এখানে সংগঠন টি দাড় করায় বিশিষ্ট  বিসনেসমেন সাজজাতুযজুমমা। কিনতু নবম সংসদ নিরবাচনে তাকে মনোনয়ন না দিয়ে দেওয়া হয় মহেশপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র সফিকুল আযম খান চঞ্চল কে। সারাদেশের  জোয়ারের নেয় তিনিও নিরবাচনে জিতে আসেন। নিরবাচোনে জেতার পর থেকেই তার বিরুদ্ধে ও তার আত্মিয়সযন দের  বিরুদ্ধে উঠতে থাকে অন্নায় অততাচারের ও দুরনীতির নানা অভিযোগ। সমস্ত কাজ করমে তার ভাই ভাগারা ছাড়া আর কেউ অংশ গ্রহন করতে পারে না। মহেশপুরে বিভিন্ন সিনডিকেটের এর নেতরিততো দেন এমপি সাহেবের আত্মীয় সজনরা।যেমন সরকারি উন্নয়ন কাজ কাবিখার গম চাল কেউ তুলতে পারেনা। এমপি সাহেবের বড়ভাই বাচ্চু এর নেতরিততে মহেশপুর পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর মিনটু, বরতোমান কাউন্সিলর হাসেম গং এগুলা ডিল করে। কম দামে তাদের কাছে চাল গম বিক্রয় করতে বাধ্য হন প্রকল্প চেয়ারমেনরা।

ঠিকাদারি কাজের নেতরিতিতো দেন এমপির চাচাতো ভাই রসিদ খান ও মিনটু খান। মিনটু খান কে সবাই উৎশৃংখল হিসাবে জানে। একারনে টেনডার প্রক্রিআর সময় তাকে ব্যবহার করা হয়। সে সমপ্রতি নতুন পৌর মেয়র কে মারধর করার জন্য পৌরভবনে সন্তাসি নিয়ে আক্রমন করতে গিয়েছিলো। জনগন না চাইলেও পৌরো নিরবাচনে  মনোনয়ন দেওয়া হয় এমপি সাহেবের চাচাত ভাই রসিদ খানকে কে। যার কারোনে সে পরাজিতো হয়। জনগন একি পরিবারে ডবোল ক্ষমতা দিতে চাইনি।
এছাড়া তাদের বিরুদ্ধে কেউ কথা বললে সাথে সাথে তার বাড়ীতে পুলিশ পাঠানো হয়।
চাকরি বাকরি দিকটা দেখাশোনা করে এমপির ছোট ভাই বিললু খান। বহু মানুস কে চাকরি দিবে বলে টাকা নিয়ে রেখেছে বলে অভিযোগ আছে। আইন মোতাবেক চাকরি হবে না জেনও  কোন পরোয়া করা হচ্ছেনা। এটা ঘটছে বেসরকারী স্কুল কলেজের ক্ষেত্রে।
একিভাবে কোটচাদপুরে এমপির খালাতো ভাই নামধারি মিজানুর খিন সব কাজ ডিল করে. তারা কাউকে পরোয়া করেনা।

নিরবাচিতো হওয়ার পর থেকে এলাকাই তেমন কোনো উন্নয়ন কাজ করতে পারেননি. জনপ্রিয়রতা হ্রাসের এটাও একটা কারন। মহেশপুর কোটচাদপুরের রাসতা ঘাটের খুব খারাপ অবস্থা। সাবেক এমপি সহিদুল মাস্টার যে রাসতা ঘাট করেসে তা তিনি এখনও মেরামোত করতে পারেননি । তাই এলাকার জনগন বলাবলি করসে জে যেখানে রাসতাঘাত মেরামত করতে পারসেননা সেখানে উন্নয়ন কিভাবে হবে। যে কারনে বিগতো পৌরসভা নিরবাচনে তার ভাই পরাজিত হয়। বিএনপি ২জন প্রার্থী থাকার পরেও তারা জিততে পারিনি কারন রাজনিতি টাকে তারা নিজের পরিবারের বিসনেস হিসাবে ব্যবহার করছে।

কোটচাদপুর পৌরসভায় ও আওয়ামলিগ পরাজিতো হয়েছে। ইউপি নিরবাচনে কোটচাদপুরে ৫ টির একটিতেও জিততে পারিনি এবং মহেশপুরে ১২ টির ৩ তিতে জিতেসে। বাকিগুলা সব বিএনপি জামাত জিতেসে.

এছাড়াও ক্ষমতার অপোব্যবহার করে তার চাচাতো ভাই কে পৌরোসোভাই, চাচাতো বোনকে হামিদুর রহমান কলেজে , আপোন বোন কে হামিদুর কলেজে, বোনের দেবোর কেও একই কলেজে চাকরি দিয়েছেন।
মহেশপুরের পৌরসভার মেয়র থাকাকালীন বেআইনি ভাবে পৌরসভার তহবিল তছরুপের অভিযোগ উঠেছে। বর্তমানে উনি এমপি থাকায় কেউ তলিয়ে দেখার সাহস পাচ্ছেন না। এমনকি সাবেক মেয়র ও বর্তমান এমপি চঞ্চল নতুন মেয়রের কাছে আনুষ্ঠানিক ভাবে ক্ষমতা হস্তন্তরের প্রক্রিয়াটিও অনুসরণ করেননি। এ ব্যাপারে জানার জন্য এমপি সাহেবের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলেও উনি ফোন ধরেননি। এছড়াও মহেশপুরের পৌরমেয়র এড: আমিরুল ইসলাম খান চুননু র কাছে জানতে চাইলে তিনি কোন মন্তব্য করতে রাজি হননি।

তাই এলাকার লোক বলাবলি করসে আগের এমপি ভালো সিলো কারন তখনতো তার পরিবারের কেউ ক্ষমতা দেখাতো না।
এছাড়াও  বর্তমান এমপির বিরুদ্ধে আইন না মেনে নিজের পিতার নামে মহেশপুরের বিদ্ব্যাধরপুর বাজারে একতট কলেজ করে সেখানে জোরপুরবোক ছাত্র ভরতি করসেন। অথচ কলেজ করার কোনো অনুমোতি হইনি। এমোনকি ছাত্র ভরতিরও কোন অনুমোতি নেই। ভরতি হলে তাকে বাইসাইকেল, বইপুসতোক ফিরি দেওয়া হইসে. তাই প্রসনো উঠেসে এতো টাকা তিনি কোথায় পেলেন।

No comments:

Post a Comment